ইন্টারনেটের গতি ফোর–জির চেয়ে কয়েক গুণ বাড়বে ফাইভ–জিতে
রাষ্ট্রীয় মুঠোফোন কোম্পানি টেলিটক গতকাল রোববার দেশে প্রথমবারের মতো পঞ্চম প্রজন্মের (ফাইভ-জি) নেটওয়ার্ক সেবা চালু করেছে। এই ফাইভ-জি নেটওয়ার্কের বেশির ভাগ বিটিএসের (বেইস ট্রানসিভার স্টেশন) অবকাঠামো ও প্রযুক্তিগত সেবা দিচ্ছে হুয়াওয়ে। আগামী দিনে দেশে ফাইভ-জির বাণিজ্যিক কার্যক্রমের অবকাঠামো নির্মাণেও ভূমিকা রাখবে হুয়াওয়ে। এসব নিয়ে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেছেন প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) কেভিন স্যু।
কেভিন স্যু বলেন, ফোর-জি ও ফাইভ-জির মধ্যে মূল পার্থক্য ইন্টারনেটের গতির। ফাইভ-জি সেবায় ইন্টারনেটের গতি ফোর-জির চেয়ে কয়েক গুণ বেশি। মুঠোফোন সংযোগদাতা বা অপারেটরের ব্যবহৃত তরঙ্গের (স্পেকট্রাম) ওপর নির্ভর করে এক জিবিপিএসেরও (প্রতি সেকেন্ডে ১ গিগাবিট) বেশি গতিতে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ মিলবে। ডেটা আদান-প্রদানের বিলম্বের সময় নেমে আসবে ১০ মিলি সেকেন্ডে। তবে সব স্মার্টফোনে এ প্রযুক্তি কাজ করে না। ফাইভ-জি প্রযুক্তি সমর্থন করে এমন স্মার্টফোন ও যন্ত্রেই কেবল এ সুবিধা পাওয়া যাবে।