সম্প্রতি ৯০টির বেশি পোশাকের ব্র্যান্ড এবং খুচরা বিক্রেতা ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ড ফর হেলথ অ্যান্ড সেইফটি ইন দ্য টেক্সটাইল অ্যান্ড গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি’ নামে নতুন চুক্তিতে যুক্ত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী দুই বছর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানায় কর্মীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার বিষয়টি পরিদর্শন করবে এই ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ড। আগের ‘অ্যাকর্ড অন ফায়ার অ্যান্ড বিল্ডিং সেফটি ইন বাংলাদেশ’-এর ধারাবাহিকতায় খুচরা বিক্রেতা, ব্র্যান্ড এবং আন্তর্জাতিক ট্রেড ইউনিয়নগুলোর নতুন এই চুক্তি নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, ২০১৯ সালে আদালতের নির্দেশনায় ‘অ্যাকর্ড অন ফায়ার অ্যান্ড বিল্ডিং সেফটি ইন বাংলাদেশ’ চলে গেলে কারখানার কর্মপরিবেশ, শ্রম নিরাপত্তাসহ অন্য বিষয়গুলো দেখভালের জন্য ‘আরএমজি সাসটেইনেবলিটি কাউন্সিল’ বা আরএসসি কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি নেয়। এরপর থেকে আরএসসি তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। আরএসসি একটি স্থায়ী জাতীয় সংগঠন। পোশাক প্রস্তুতকারক বা মালিকপক্ষ, পোশাকখাতের বায়ার বা আন্তর্জাতিক ক্রেতা ও পোশাক শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন বা শ্রমিক প্রতিনিধিরা এর সদস্য। নতুন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ডে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ে আরএসসি-এর চলমান কার্যক্রমে সমর্থন দেয়ার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নতুন চুক্তি করা ব্র্যান্ডগুলো। ফলে প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে নতুন করে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ড ফর হেলথ অ্যান্ড সেইফটি কেন গঠন করা হলো।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
পোশাক শিল্পে ইউনিফায়েড কোড অব কনডাক্ট কেন প্রয়োজন
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন