পরীক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের কাছে অনেক বছর ধরেই ভর্তি পরীক্ষা একটি আতঙ্কের নাম। লাখো পরীক্ষার্থীর মধ্য থেকে অল্প কয়েক হাজার ছেলেমেয়ের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ থাকায় বিষয়টি হয়ে গেছে অনেকটা লটারির মতো। কিন্তু ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দেওয়ারও তো উপায় নেই। সব বিশ্ববিদ্যালয়ই বাজিয়ে নিতে চায় প্রার্থীদের। তাই ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে। এত বিশাল প্রতিযোগিতায় কেউ তো হলফ করে বলতে পারবে নাভালো পরীক্ষা দিলেও চান্স পাবে। ভালোর তো কোনো শেষ নেই। ধরে নিই, পাঁচটি আসনের জন্য ওপরের দিকে প্রায় পাঁচ শ জনই হয়তো খুব ভালো পরীক্ষা দিয়েছে। এসএসসি, এইচএসসি উভয় পরীক্ষার ফলাফলও পাঁচ শ জনেরই ভালো। ফলাফল নির্ধারিত হবে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কম বেশি দিয়ে। সেই অর্থে এই পাঁচ শ জনই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সমান যোগ্য। কিন্তু চার শ পঁচানব্বই জনই তো ভর্তির সুযোগ বঞ্চিত হবে। তাই প্রার্থী ও অভিভাবককে ছুটতে হয় এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরেক বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে যেমন অর্থ ক্ষতি হয় তেমনি শ্রম ও সময়ের অপচয় হয়। অনেক মেধাবী দরিদ্র শিক্ষার্থী অর্থের অভাবে দেশের এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটতে না পেরে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ বঞ্চিত হয়। এসব বাস্তবতার কারণে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি উঠেছিল আর্তি জানানো হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির একটি সমন্বিত পদ্ধতি বের করার। কিন্তু এতে কোনো কোনো ‘অভিজাত’ বিশ্ববিদ্যালয় সাড়া দেয়নি। তাদের যুক্তি, নিজেরা নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের মতো করে পরীক্ষা নিয়ে মেধাবী ছেলেমেয়েদের ভর্তি করবেন।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় নারাজি এবং বাগে পাওয়া বাঘ
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন