বাঙালী জাতি ’৭১-এ সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে পরাজিত করে শুধু যে পাকিস্তানী সেনা শাসকদের আত্মম্ভরিতা ও চরম বৈষম্যমূলক আচরণকে পরাস্ত করেছিল তা নয়, বাঙালীর জন্য চরম ক্ষতিকর ধর্মভিত্তিক রাজনীতির মূলোৎপাটনও মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্ভব করেছিল। বঙ্গবন্ধু যে কারণে বিশ্বের অন্যসব নেতার মধ্যে আপন স্বকীয়তায় উজ্জ্বল সেটি হচ্ছে- তিনিই বিশ্বের প্রথম নেতা যিনি ধর্মের ছদ্মাবরণে ঘৃণার অপরাজনীতি এবং এর কুফল উপলব্ধি করেছিলেন। সবচাইতে বড় কথা- শুধু উপলব্ধি করেননি, ‘৭২ এর নভেম্বরে এই সাম্প্রদায়িক ভেদবুদ্ধিভিত্তিক অপরাজনীতির মূলোৎপাটন করতে একটি সংবিধান রচনা করেন। সংবিধানে সকল ধর্মের মানুষের সমানাধিকার নিশ্চিতের লক্ষ্যে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’কে যেমন গুরুত্বপূর্ণ মৌল নীতি হিসেবে প্রতিস্থাপন করেন। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সফলভাবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে ‘ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ’ করে তিনি আর্টিকেল যুক্ত করেছিলেন।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশে মানসিক উন্নয়ন দরকার
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন