একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের সন্ধানে

প্রথম আলো মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান প্রকাশিত: ২৫ অক্টোবর ২০২১, ১৫:৪১

দুর্গাপূজাকে ঘিরে কুমিল্লায় পবিত্র কোরআন অবমাননার কথিত অভিযোগের পর চৌমুহনী, ফেনী, পীরগঞ্জসহ দেশের অন্যান্য এলাকায় ঘটে যাওয়া প্রতিমা ভাঙচুর ও সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা আমাদের অস্তিত্বে আঘাত হেনেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন নেটিজেনরা। বক্তৃতা-বিবৃতির বাম্পার ফলন সংবাদপত্র, রাস্তায়, শাহবাগ থেকে গ্রামীণ জনপদে গড়িয়েছে। রামু বা কুমিল্লার মতো ঘটনার পর এ ধরনের বক্তৃতা, বিবৃতি, বিক্ষোভ সভা ও সমাবেশ আমরা আগেও অনেক দেখেছি। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, এ সত্ত্বেও আমরা তিমিরে নিমজ্জিত হয়েছি।


এর কারণগুলো হচ্ছে ১. আমাদের অপরাধপ্রবণ ও অঘটনসমৃদ্ধ সমাজে নতুন অপরাধ আগে ঘটে যাওয়া অপরাধটিকে ভুলিয়ে দেয়; ২. এসব অঘটন ও অপরাধের কোনো শাস্তি না হয়ে বরং পারস্পরিক দোষারোপের এবং যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে তার বিরোধীদের নির্যাতনের হাতিয়ার হয়ে ওঠে; ৩. এ ধরনের অপরাধ ও অঘটনের প্রতিবাদের ক্ষেত্রে আমাদের ভূমিকাও বিভক্ত এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আমাদের একাংশ বিধর্মী ও আরেক অংশ আলেম নির্যাতনে উল্লসিত হই; ৪. প্রায়ই দেখা যায়, অপরাধ ও অঘটন সংঘটনকারীরা রাজনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পৃষ্ঠপোষকতাপ্রাপ্ত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও