ক্ষমতাসীনেরা উদ্যোগ নিলে নোয়াখালীতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা এড়ানো যেত
কুমিল্লার ঘটনা যে-ই করুক, উদ্দেশ্যমূলকভাবে করেছে। এটাকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে আমাদের নোয়াখালীর চৌমুহনীতে যে নারকীয় তাণ্ডব ঘটেছে, আমি মনে করি প্রকৃতভাবে যাঁরা ধর্মকর্ম পালন করেন, তাঁরা কাজটি করেননি। উগ্র সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ও সুযোগসন্ধানী কিছু ব্যক্তি, যারা লুটপাটের সঙ্গে জড়িত থাকে, তারা কাজটি করেছে বলে আমরা মনে করি।
কুমিল্লার ঘটনার পর সারা দেশের পূজামণ্ডপে অধিকতর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা দরকার ছিল। বিসর্জনের দিন যেহেতু জুমার দিন ছিল, প্রশাসন যদি সতর্কতা ও নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিত, তাহলে নিঃসন্দেহে এ তাণ্ডব ঠেকানো যেত। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো উদ্যোগ ছিল না বলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা জানিয়েছেন।