সততা আর পেশাদারিত্ব কোথায় গেল

ইত্তেফাক মাছুম বিল্লাহ প্রকাশিত: ১২ অক্টোবর ২০২১, ১০:২৯

সম্প্রতি একটি সংস্থা শিক্ষাক্ষেত্রের সমস্যা নিয়ে প্রতিবেদন পেশ করে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষকের যোগদান, সহকারী গ্রন্থাগারিক নিয়োগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন ও নিরীক্ষা , পাঠদান অনুমোদন, স্বীকৃতি নবায়ন থেকে শিক্ষক বদলিতে ঘুষ দিতে হয়। এছাড়া প্রতিবেদনে শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতাসহ অনিয়ম, সীমাবদ্ধতা ও ভাল-মন্দ নানা চিত্র উঠে এসেছে। স্কুল-কলেজের অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ, বদলি থেকে এমপিওভুক্তির জন্য মাধ্যমিকে সাড়ে ৩ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয়। শিক্ষক বদলিতে জনপ্রতি ১ লাখ থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেন হয়। এই বদলি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকেন মধ্যস্বত্বভোগী এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এনটিআরসি কর্তৃক সুপারিশকৃতদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যোগদানের ক্ষেত্রে ৫০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা, সহকারী গ্রন্থাগারিক নিয়োগে ২ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা, শিক্ষক এমপিওভুক্তিতে ৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন ও নিরীক্ষায় ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা, পাঠদান অনুমোদন ১ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা, স্বীকৃতি নবায়ন ৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা এবং শিক্ষক বদলিতে ১ লাখ থেকে ২ লাখ টাকা আদায় করা হয়। কোথায় যোগ্যতা, কোথায় সততা আর কোথায় পেশাদারিত্ব?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও