‘জনপ্রতি ৩০ টাকা, সঙ্গে আছে মালের ভাড়া। কিন্তু খেয়ানৌকায় (ট্রলার) যাত্রী ওঠানো–নামানোর কোনো ঘাট নেই। সব সময় যাত্রীদের কাদা-পানি ভেঙে নৌকায় ওঠানামা করতে হয়। এই চরে (ভোলার দৌলতখান উপজেলার মদনপুর) অনেকবার এমপি (সাংসদ), ইউএনও, ডিসি (জেলা প্রশাসক) এসেছেন। কিন্তু চরের যাত্রীদের ভোগান্তি কমেনি। দিন দিন ভোগান্তি বাড়ছে।’ কথাগুলো বলছিলেন মদনপুর ইউনিয়নের চরপদ্মা গ্রামের বাসিন্দা লুৎফুর রহমান পাটওয়ারী (৭০)। তিনি ভোলার সদর উপজেলা সাবরেজিস্ট্রারের কার্যালয়ের দলিল লেখক। তাঁকে নিয়মিত কর্মস্থলে যেতে হয়।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
ঘাট নেই, ভোগান্তি চরমে
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন