ঘুরেফিরে সব কাজ পায় কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান

ইত্তেফাক প্রকাশিত: ০৩ অক্টোবর ২০২১, ০৭:১১

মুষ্টিমেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান যাতে ঘুরেফিরে সব কাজ পেতে না পারে সেই লক্ষ্যে ঠিকাদারের যোগ্যতা বিবেচনায় ম্যাট্রিক্স পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল। পুরনো লাইসেন্সধারী ঠিকাদারদের পাশাপাশি নতুনরাও যেন কাজ পেতে পারে—সেই সুযোগ সৃষ্টিই ছিল এই পদ্ধতির মূল লক্ষ্য। কিন্তু ম্যাট্রিক্স পদ্ধতির অপব্যবহারের কারণে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনসহ (ডিএনসিসি) বিভিন্ন দপ্তরের সিংহভাগ কাজ ঘুরেফিরে পেয়ে যাচ্ছে ‘মুষ্টিমেয়’ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। আর তা ঘটছে বিদ্যমান দরপত্র প্রক্রিয়ার নিয়ম-কানুন অনুসরণ করেই। এতে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছেন ছোট ও নতুন ঠিকাদাররা।


 


 


 


একই ঠিকাদার একাধিক কাজ করার ফলে কাজের গুণমান নিয়ে যেমন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, তেমনি নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে না পারার ঘটনাও ঘটছে অহরহ। ফলে সময়ের ব্যবধানে এখন ম্যাট্রিক্স পদ্ধতি বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন অনেকে।


 


 


 


সওজ ও ডিএনসিসিসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ম্যাট্রিক্স পদ্ধতি ব্যবহার করে সওজ ঠিকাদারের যোগ্যতা বিচার করে। এ পদ্ধতিতে আগের কাজের অভিজ্ঞতা, সর্বোচ্চ কত টাকায় কাজ করেছেন ও কত বেশি কাজ চলমান আছে, তা বিবেচনায় নেওয়া হয়। ফলে যিনি এসব যোগ্যতার শর্ত পূরণ করতে পারেন, তিনিই কাজ পাচ্ছেন। এক্ষেত্রে অন্য ঠিকাদারদের কাজ পাওয়ার সুযোগ কম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও