‘কীভাবে যাচ্ছিস, কার সঙ্গে যাচ্ছিস, সিএনজিও তো নিরাপদ না, বাসে আর উঠবিই না, বাসায় পৌঁছে ফোন দিস কিন্তু’—বাবার সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে, কথার জবাবে ‘আচ্ছা’ বলে ফোন রাখি। প্রতিবার ফোনে একই কথা বোঝাই, ‘আমি তো বাচ্চা না, প্রাপ্তবয়ষ্ক। আমাকে নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। রাস্তাঘাটে যে কারও যেকোনো বিপদ হতে পারে। তার জন্য আমি না শুধু, সবাইকেই প্রস্তুত থাকতে হবে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। বাবা, ইউ শুড বি প্রাউড, যে তোমার মেয়ে একজন চাকরিজীবী এবং সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। তোমার মেয়ের মনোবল বেশ দৃঢ়।’ এমন না যে, আমার বাবা কথাগুলো বোঝেন না বা গুরুত্ব দেন না। তবু বারবার একই দুশ্চিন্তায় মগ্ন থাকেন।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
‘লোকে কী ভাববে’র ভাবনা
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন