উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের নতুন শিক্ষাক্রমের পার্থক্য কোথায়

প্রথম আলো ড. মো. আকতারুজ্জামান প্রকাশিত: ০১ অক্টোবর ২০২১, ০৬:৩৫

বাংলাদেশ সরকার সম্প্রতি প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে নতুন শিক্ষাক্রম নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছে। এ শিক্ষাক্রমে তৃতীয় শ্রেণির আগে কোনো প্রচলিত পরীক্ষা নেই এবং দশম শ্রেণির পাঁচটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে এসএসসি এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি শেষে দুটি আলাদা পরীক্ষার ফলাফল একত্র করে এইচএসসি পরীক্ষার মূল্যায়ন করা হবে। প্রস্তাবিত শিক্ষাক্রমের পরীক্ষামূলক বাস্তবায়ন ২০২২ সাল থেকে শুরু হচ্ছে।


শিক্ষা মূলত তিনটি আন্তসম্পর্কিত উপাদান নিয়ে গঠিত—শিক্ষণ (টিচিং), শিখন (লার্নিং) ও মূল্যায়ন (অ্যাসেসমেন্ট)। কতটুকু ভালো শিক্ষণ ও শিখন হচ্ছে, তা মূল্যায়নের মাধ্যমে জানা যায়। এটি প্রধানত দুই ধরনের—ধারাবাহিক ও সামষ্টিক মূল্যায়ন। আমাদের দেশে অনেকেই বছর বা সেমিস্টার শেষে ফাইনাল পরীক্ষাকেই মূল্যায়নের একমাত্র পথ মনে করে থাকেন, যেটা মূলত সামষ্টিক মূল্যায়ন। তবে কুইজ, অ্যাসাইনমেন্ট, ক্লাসে পারদর্শিতা, প্রকল্প, উপস্থাপনা, মধ্যবর্তী পরীক্ষা (অনানুষ্ঠানিক) ইত্যাদি শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে, যেটাকে আমরা ধারাবাহিক মূল্যায়ন বলে থাকি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও