You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিশ্ববিদ্যালয় খুলছে, এরপর কোন পথে হাঁটব

দীর্ঘ প্রায় ১৮ মাস বন্ধ থাকার পর করোনা নিয়ন্ত্রণে আসায় স্কুল-কলেজ খুলেছে। অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস চলছে। দেড় বছরে অনেকেরই দৈহিক বৃদ্ধি ঘটেছে, শারীরিক পরিবর্তন হয়েছে। সংগত কারণেই পুরোনো জুতা, স্কুলড্রেস সবকিছুই অকেজো। অনেক দিন পর বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হবে, তাই চাই সবকিছু নতুন নতুন। মা–বাবা জরুরি কাজ বাদ দিয়ে জুতার দোকানে ও দর্জির ঘরে গেলেন, কিনলেন নতুন খাতা-পেনসিল-ব্যাগও। কী উচ্ছ্বাস, কী আনন্দ! আবেগ ও আয়োজন যেন ঈদ, পূজা, পয়লা বৈশাখ সবকিছুকে ছাড়িয়ে গেল। রাত পোহালেই স্কুলে যাবে, তাই রাতভর নেই ঘুম। অবশেষে স্কুলে গেল, বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হলো, হইচই, হইহুল্লোড়, দৌড়াদৌড়ি সবই হলো, কিন্তু কঠোর নিয়ম–শৃঙ্খলা ও বিধিনিষেধের মধ্য দিয়ে।

দল বেঁধে চলা নিষেধ, ক্যান্টিন ও বাইরে খাওয়া নিষেধ, ছুটি শেষে সোজা বাড়িতে যাওয়া এবং সর্বত্র মাস্ক পরা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ইত্যাদি। কোনো কোনো বন্ধুকে না দেখে মন খারাপও হয়েছে। জানা গেল, অভাবের কারণে অনেক মেয়ে শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়ে গেছে, ছেলে বন্ধুরা সংসারের হাল ধরেছে ইত্যাদি। এরই মধ্যে মানিকগঞ্জে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু, গোপালগঞ্জে এক শিক্ষার্থী ও বাগেরহাটে এক শিক্ষকের আক্রান্ত হওয়া এবং ঠাকুরগাঁয়ে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সেখানে স্কুল বন্ধের ঘোষণায আবার দুশ্চিন্তায় ফেলল সবাইকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন