কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সুদ আসলের ঝুঁকি

জাগো নিউজ ২৪ সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রকাশিত: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০৯:৩৭

আমি বাসার কাছে একটা নির্দিষ্ট সেলুনে চুল কাটাই। যতবার গেছি, প্রায়ই দেখেছি একজন মানুষ খাতা কলম নিয়ে সেলুনের মালিক ও কর্মচারীদের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করছে আর একটা পাস বইয়ে স্বাক্ষর নিচ্ছে। বাজারের অনেক দোকানেই এটা আমি দেখে আসছি অনেকদিন ধরে। ঢাকাসহ সারা দেশে এরকম অনেক সংগঠন কাজ করছে, যারা চড়া সুদের আকর্ষণ দেখিয়ে ছোট ছোট আমানত সংগ্রহ করে। এই ব্যবসার পিছনে কোন ধরনের অর্থনীতি কাজ করে সেটা আমরা জানিনা, কিন্তু সত্যিটা হল যে, মানুষ এভাবে টাকা রাখে এবং এক সময় হায় হায় করে।


পিরোজপুরের এহসান গ্রুপ, কিংবা রাজধানীর ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ, ধামাকা, ডেসটিনি, যুবক, ইউনিপে যাদের কথাই বলি না কেন, এরা সবাই সঙ্কট সৃষ্টিকারী এবং এদের ব্যবসার উপাদানগুলির মধ্যে একটি মৌলিক সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া যায় আর তাহলো মানুষকে অত্যধিক মুনাফার লোভে ফেলে প্রতারণা করা। আমার এক অর্থনীতিবিদ বন্ধু বলছে, ‘এই যে এত ই-অরেঞ্জ বা ইভ্যালি মার্কা সংস্থায় বিনিয়োগ করে সর্বস্ব হারানোর খবর তোমরা দিচ্ছ, কাল নতুন করে কেউ এসে অফার দিলে আবার মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়বে’। ব্যাংকে জমার ওপর সুদের হার তলানীতে এসে ঠেকেছে, অবস্থাটা এমন যে টাকা রাখলে উল্টো কমতে থাকে, শেয়ার বাজার এই চাঙ্গা, এই মন্দা। কোন বন্ড নাই, সঞ্চয়পত্র ছাড়া আকর্ষণীয় কোন বিনিয়োগ স্কিম নাই। ফলে দেশের বাজারে নানা ধরনের আমানত সংগ্রাহক সংস্থার ক্ষিপ্র গতিতে আগমন ও নিষ্ক্রমণ ঘটছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও