You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এত মোশতাক কোথায় রাখব

এত বছর পরও বিতর্ক হয় নেতাজি সুভাষ বসু জীবিত না মৃত। তিনি প্লেন দুর্ঘটনায় জাপানে মারা গেছেন না সন্ন্যাস -বেশে ভারতে এসেছিলেন? নেতাজিকে সর্বশেষ কোথায় দেখা গেছে তা নিয়েও গবেষণার শেষ নেই। দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সুভাষ বসুর জার্মানিকে সমর্থন, হিটলারের সঙ্গে যোগাযোগ, জাপানে অবস্থান ঠিক না ভুল তা নিয়েও অনেক বিতর্ক। নেতাজি সুভাষ বসু বাঙালির জন্য এক রহস্যময় চরিত্র। বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ক্ষমতা, মন্ত্রমুগ্ধের মতো গণমানুষের আস্থা অর্জন খুব কম নেতার ভাগ্যে জোটে। সুভাষ বসু আলাদা ছিলেন। ব্যতিক্রম ছিল তাঁর পথচলা। রাজনৈতিক দর্শন আর ভারতবর্ষের স্বাধীনতা নিয়ে কংগ্রেসের বেশির ভাগ নেতার সঙ্গে মত ও পথের ভিন্নতা ছিল শেষ দিকে। কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে সম্পর্কটা ছিল আলাদা। গান্ধী বুঝতেন, সুভাষ দেশকে স্বাধীন করতে চান যে কোনো মূল্যে। যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জনের পক্ষে ছিলেন সুভাষ বোস। বুঝতেন ব্রিটিশরা সহজে স্বাধীনতা দেবে না। তাই কংগ্রেসের সঙ্গে হিসাব-নিকাশ না মেলাতে পেরে দল ছাড়লেন। নিলেন আলাদা অবস্থান। আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করলেন। প্রশিক্ষণ দিলেন অনুসারীদের। সফল হলেন না। তাই ব্যর্থতার গ্লানি আড়াল করতে সরে পড়লেন দৃশ্যপট থেকে। সে হিসাব এখনো চলছে। ইতিহাসের অনেক হিসাব-নিকাশ থাকে। অনেক অমীমাংসিত ইস্যু থাকে। ইতিহাস চলে আপন মহিমায়। মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নিজের লেখা বইয়ের একটা অংশ প্রকাশ করার নির্দেশ দেন মৃত্যুর ৩০ বছর পর। ভারতের অখন্ডতা বজায় রাখা, কংগ্রেসের সভাপতি পদ নেহরুকে ছেড়ে দেওয়া নিয়ে মহাত্মী গান্ধীর সঙ্গে শেষ কথাগুলো লিখে গেছেন মাওলানা আজাদ। গান্ধী চাননি মাওলানা আজাদ কংগ্রেসের সভাপতি পদ ছাড়ুন। চাননি ভারতের বিভক্তি। টানা ১০ বছর পার্টির দায়িত্বে থাকার পর মাওলানা আজাদ কংগ্রেসের সভাপতি পদ ছেড়ে দেন। ইতিহাসে সবাই এভাবে পারে না। আর পারে না বলেই সবাই ইতিহাস তৈরি করে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন