![](https://media.priyo.com/img/500x/https://www.deshrupantor.com/assets/news_images/2021/08/30/bulbul.jpg)
ফুট্টুস কইরা দম বাইরইয়া যাইব
ব্যাপারটা কাকতালীয় কি? শেখ আবদুল হাকিম এক যুগ আগে লিখেছেন, “আমার বিশ্বাস আমাদের অনেকের মধ্যে বুলবুল চৌধুরীর ভালো কিছু প্রসব করার কথা। চাষাভুষো মানুষের ভাষা এমন আদর করে আর কাউকে আমি ব্যবহার করতে দেখিনি। ঈশ্বরের দিব্যি, এখনো তার কলম থেকে আরও অনেক ‘টুকা কাহিনী’ আশা করি। এত বিচিত্র যার অভিজ্ঞতা তার তো লেখালেখি নিয়েই মেতে থাকা উচিত।” যতক্ষণ শরীরে কুলায় বুলবুল চৌধুরী লেখালেখি নিয়ে মেতেই ছিলেন, শেখ আবদুল হাকিমের লেখালেখি নিয়ে মত্ততা ছিল আরও বেশি। তিনি বয়সেও বড়। শেষদিকে দুজনের কারও শরীরই ভালো যাচ্ছিল না। দুজন একই দিনেই ২৮ আগস্ট ২০২১ চিরজনমের বিদায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যেহেতু শেখ আবদুল হাকিম বয়োজ্যেষ্ঠ, তিনি বুলবুল চৌধুরীর কয়েক ঘণ্টা আগেই নিষ্ক্রান্ত হয়েছেন। সন্ধ্যা না হতেই বুলবুল চৌধুরী তাকে অনুসরণ করলেন।
- ট্যাগ:
- মতামত
- লেখালেখি
- স্মৃতিচারণা
- বুলবুল চৌধুরী