তালেবান ‘জনগণের ত্রাতা’ নাকি পরাশক্তির ‘দাবার ঘুঁটি’
তালেবান কি ক্ষমা চেয়ে তার দেশ শাসন শুরু করবে? এবার ক্ষমতা দখল করে তারা অন্তত এখন পর্যন্ত বলছে, নারীদের হিজাব পরলেই চলবে, নেকাবসহ বোরকা পরা লাগবে না। আরও বলছে, নারীদের তারা শিক্ষা এবং কাজ করার সুযোগ দেবে। এমনকি কয়েক দিন আগেই আফগান টিভি চ্যানেলে তালেবান নেতা নারী সংবাদ উপস্থাপকের সঙ্গে সাক্ষাৎকারও দিয়েছেন।
এটা যদি তাদের দৃষ্টিতে সহিহ ইসলামি বিধান হয়ে থাকে, তাহলে তারা ২৫ বছর আগে প্রথমবার নারীদের ওপরে যা করেছিল, সেটার জন্য তাদের ক্ষমা চাওয়া উচিত। আর আগেরটাই যদি তাদের দৃষ্টিতে সহিহ ইসলামি বিধান হয়ে থাকে, তাহলে এখন তাদের এই পদস্খলনের জন্য ক্ষমা চাওয়া উচিত, কারণ এখনো তারা বলছে তারা পূর্ণাঙ্গ শরিয়া আইনে দেশ শাসন করবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, তালেবান কেন নিজেদের এভাবে পরিবর্তন করছে, কিংবা অন্তত করার কথা বলছে?