অপেক্ষা শেষে তাঁদের এই প্রাপ্তি বড় ভারী, বড় কষ্টের

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৭ আগস্ট ২০২১, ২২:২৪

মা ফাতেমা আক্তারের ছবি হাতে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গের সামনে চুপচাপ বসে ছিলেন মুস্তাকিন। কিছুক্ষণ পরপর মায়ের ছবি হাতে নিয়ে দেখছিলেন তিনি। দুচোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়তে থাকে তাঁর। তবে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে যখন তাঁর কাছে মা ফাতেমার মরদেহ বুঝিয়ে দেওয়া হয়, তখন আর নিজের আবেগ সংবরণ করতে পারেননি। মায়ের মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে তোলার পর মুস্তাকিন চিৎকার দিয়ে কেঁদে ওঠেন।


নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের হাসেম ফুডস কারখানায় আগুন লাগার এক মাস পর মায়ের মরদেহ বুঝে পেলেন মুস্তাকিন। এ ছাড়া বাবা সন্তানের, ভাই ভাইয়ের লাশ বুঝে নিয়েছেন। ডিএনএ নমুনা দিয়ে স্বজনের লাশের জন্য অপেক্ষা করেছেন এই স্বজনেরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও