কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দৌড়ের ওপর জনগণ

বাংলাদেশ প্রতিদিন সৈয়দ বোরহান কবীর প্রকাশিত: ২৪ জুলাই ২০২১, ০০:০০

এবার ঈদুল আজহাটা হলো উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ ও শঙ্কার। ১৫ জুলাই থেকে ঈদের জন্য সবকিছু খুলে দেওয়া হয়েছিল। মানুষ গরুর হাটে গেল। বাসে, ট্রেনে, লঞ্চে যে যেভাবে পারল ছুটে গেল নাড়ির টানে। হাটে, মাঠে, ঘাটে মানুষ গিজগিজ। স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই। মাস্ক পরতেও যেন রাজি নয় বেশির ভাগ মানুষ। আগামী কদিন দেশের করোনা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে এ আশঙ্কায় হাত-পা ঠান্ড হয়ে আসে। গত আট-১০ দিনের ঘটনা আমাকে একটি প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। মানুষ কথা শুনছে না কেন? জনগণকে বলা হচ্ছে ঘর থেকে বেরোলে যেন মাস্ক পরে। কিন্তু একটি বড় অংশ জনগণ মাস্ক পরাটাকেই যেন শাস্তি মনে করছে। স্বাস্থ্যবিধির কথা বলা হচ্ছে দেড় বছর ধরে। কিন্তু আমরা কজন মানছি স্বাস্থ্যবিধি? ঈদের আগে লক্ষ্য করলাম মানুষ কেমন যেন বেপরোয়া হয়ে উঠছে। বাঙালি জাতি কি একটু আইন অমান্যে আগ্রহী? এমন প্রশ্ন করতেই নিজের ভিতর থেকে উত্তর এলো- না। এ বাঙালি জাতি একজন মহামানবের কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছে। জাতির পিতা বলেছেন, দোকানপাট খুলবে না। জনগণ স্বতঃস্ফ‚র্তভাবে দোকানপাট বন্ধ করে দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, অফিস-আদালত বন্ধ। সবকিছু বন্ধ হয়েছে। ’৭১-এর মার্চে জাতির পিতা শেখ মুজিব যা বলেছেন মানুষ জীবন দিয়ে তা করেছে। কেউ বলেনি আমাদের প্রণোদনা লাগবে। কেউ বলেনি আমরা চলব কী করে। বঙ্গবন্ধুর কথায় নিরস্ত্র বাঙালি প্রতিরোধ করেছে। যুদ্ধ করে পরাজিত করেছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে। কাজেই বাঙালি অবাধ্য, তারা কথা শোনে না এমনটি নয়। নব্বই দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও এ দেশের রাজনৈতিক নেতাদের কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছে বেশির ভাগ মানুষ। জীবন দিয়েছে গণতন্ত্রের জন্য, মানবাধিকারের জন্য। সেই মানুষ এখন কথা শুনছে না কেন? আর এ কথাগুলো বলা হচ্ছে মানুষের মঙ্গলের জন্য। জনগণের ভালোর জন্য। কিন্তু মানুষ এসব কথা পাত্তাই দিল না। কেন?


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও