You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বুদ্ধিজীবী তর্কের লাভ-ক্ষতি

যিনি বুদ্ধি দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন—সাধারণ অর্থে তিনিই বুদ্ধিজীবী। কারণ, বুদ্ধি না থাকলে জীবিকা অর্জন করা কঠিন। যিনি মাথা না খাটিয়ে কেবলই শারীরিক পরিশ্রম দিয়ে জীবিকা অর্জন করেন, সেখানেও তাকে কিছু হিসাব-নিকাশ করতে হয়। মানে বুদ্ধি খাটাতে হয়। সেই অর্থে একজন গৃহকর্মীও বুদ্ধিজীবী। কারণ, বঁটি দিয়ে মাছ কাটতে গেলেও সেখানে বুদ্ধি খাটাতে হয়। না হলে হাত রক্তাক্ত হবে।

কিন্তু তারপরও সমাজের সবাইকে বুদ্ধিজীবী বলা হয় না। বুদ্ধিজীবী বলতে একটি নির্দিষ্ট শ্রেণিকে বোঝানো হয়। আবার বুদ্ধিজীবীদের মধ্যেও শ্রেণিবিন্যাস থাকে। আমাদের দেশে এই মুহূর্তে বুদ্ধিজীবী বলে কোনও গোষ্ঠী আদৌ দৃশ্যমান কিনা—তা নিয়েও তর্ক আছে। সেই তর্কের মধ্যেই নতুন করে বিষয়টি সামনে এনেছেন সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক মাহবুব মোর্শেদ। তিনি ষাট বছরের কম বয়স, এরকম ৬১ জনের একটি তালিকা ফেসবুকে শেয়ার করে তাদের ‘বুদ্ধিজীবী’ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, সেই তালিকার ২৫ নম্বরে তার নিজের নামটিও রয়েছে। নিজেকে বুদ্ধিজীবী হিসেবে প্রকাশ্যে ঘোষণা দেওয়া নিঃসন্দেহে সাহসের ব্যাপার। আপনি সেটি নিয়ে রসিকতা করতেই পারেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন