![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-07%252Fb7239e3d-ae94-480a-93fc-2bd81153ab99%252Frupganj_fire_palo.png%3Frect%3D0%252C15%252C1248%252C655%26w%3D1200%26ar%3D40%253A21%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26mode%3Dcrop%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_width_pct%3D1)
মালিক কখন বলতে পারেন ‘আমি কি আগুন লাগিয়েছি?’
পোশাক নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তাজরীন ফ্যাশনসের প্রধান ফটক বন্ধ ছিল। সজীব গ্রুপের হাসেম ফুডস অ্যান্ড বেভারেজ কারখানার ফটকও বন্ধ ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। আগুন লাগার পর শ্রমিকেরা বের হতে পারলে এই মৃত্যুগুলো ঘটত না। সর্বত্র যেন এক বন্ধ ফটকের তালায় আটকে আছেন শ্রমিকেরা। জরুরি মুহূর্তে এই তালা ভেঙে বের হওয়ার কোনো উপায় নেই শ্রমিকদের। হয় আগুনে পুড়ে, ভবনধসে চাপা পড়ে লাশ হও, নতুবা বেকার হয়ে অভাবকে সঙ্গী করে চলো।
আমাদের শিল্পায়নের গতি বাড়ছে। শিল্পায়নে শ্রমের জোগান দিতে গিয়ে এপিটাফের সংখ্যাও আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সর্বশেষ হাসেম বেভারেজের কারখানায় পুড়ে অঙ্গার হয়েছেন ৫২ শ্রমিক। এর মধ্যে শিশুশ্রমিকও ছিল। স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে, তাজরীনের ঘটনা থেকে আমরা শিক্ষা নিইনি। এ কারণে দুর্ঘটনাও এড়ানো সম্ভব হয়নি নারায়ণগঞ্জের কারখানাটিতে।