গত শতকের ত্রিশের দশকে বার্মায় শৈশব কাটানোর সময় মা ও বাবা আমাকে বাহাদুর শাহ জাফরের সমাধি দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলেন, রেঙ্গুনের বিখ্যাত সোয়েডাগন মন্দিরের কাছেই। সমাধিতে টিনে মোড়ানো গতানুগতিক পাথরের স্লাবের বাইরে আর কিছু যোগ করতে দেওয়া হয়নি। মনে পড়ে, বাবার সঙ্গে আলোচনা করছিলাম- শেষ মোগল সম্রাটের দেহাবশেষের স্মৃতিজাগানিয়া শক্তির ব্যাপারে ভারত ও বার্মার ব্রিটিশ শাসকরা দৃশ্যতই সন্ত্রস্ত ছিল। সমাধিফলকে শুধু এটা লেখা ছিল- 'বাহাদুর শাহ ছিলেন দিল্লির সাবেক রাজা'। সেখানে 'সম্রাট' শব্দটি পর্যন্ত ছিল না! অনেক পরে, নব্বইয়ের দশকে এসে সমাধিক্ষেত্রে আরও কিছু যোগ করা হয়, যা মোটামুটি ভদ্রস্থভাবে শেষ মোগল সম্রাটের সম্মান প্রদর্শনের কাছাকাছি যেতে পারে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
সবচেয়ে বেশি 'আর্থিক রক্ত' ঝরেছে বাংলায়
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন