কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আগামী শতবর্ষের ভিত্তি গড়ার উদ্যোগ নিতে হবে

দেশ রূপান্তর মো. আখতারুজ্জামান প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২১, ০৯:৩৯

আগামী ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত আধুনিক বাংলাদেশের প্রথম ও ঐতিহ্যবাহী বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন শতবর্ষের দ্বারপ্রান্তে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান কার্যক্রম ছাড়াও প্রাসঙ্গিক নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন দেশ রূপান্তর সম্পাদকীয় বিভাগের এহ্সান মাহমুদ


দেশ রূপান্তর : ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শতবর্ষের দ্বারপ্রান্তে। এ সময়ে এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার মূল্যায়ন জানতে চাই।


মো. আখতারুজ্জামান : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এশিয়া অঞ্চলের অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ। এর রয়েছে একটি সোনালি ইতিহাস। বাঙালি জাতির মুক্তির ইতিহাসের প্রতিটি অধ্যায়ে রয়েছে এর অবদান। পুরো দেশের শিক্ষা, অর্থনীতি, রাজনীতি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে বাতিঘর হিসেবে কাজ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। মুক্তবুদ্ধি চর্চার প্রাণকেন্দ্র, গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধের লালনক্ষেত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন অতিক্রম করছে শততম বর্ষ।


পৃথিবীতে অনেক রাষ্ট্রই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিন্নমাত্রার গর্ব। এ ছাড়া জাতীয় সংকটের সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা ভূমিকাও আমাদের অর্জন। মূলত জ্ঞান সৃষ্টি করাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ, সেটি যাতে বাস্তবায়নের পরিবেশ থাকে সে লক্ষ্যেই আমাদের কাজ করে যেতে হবে।



শতবর্ষের এই সময়টা যেমন আমাদের জন্য আবেগের, তেমনি অতীত ইতিহাসের সোনালি দর্পণে নিজেদের আজকের অবস্থানকে প্রতিফলিত করে আরও একবার ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের বীজ বপন করা আমাদের কাজ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উপলক্ষে ‘টেকসই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী বিশ্ববিদ্যালয় বিনির্মাণ ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি’ প্রতিপাদ্য গ্রহণ করে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ এবং দরকারি অবকাঠামোসহ সামগ্রিক উন্নয়নের একটি মাস্টারপ্ল্যান গ্রহণ করা হবে। শতবর্ষ পেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে, সেটি থেকে উদ্দীপ্ত হয়ে শতবর্ষ পরের ভিত্তি গড়তে উদ্যোগ নিতে হবে। শতবর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে লন্ডনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজন করা হবে। এই জুলাইয়ে সেটি হওয়ার কথা ছিল। এখন করোনা পরিস্থিতিতে মূল অনুষ্ঠানটি আগামী ১ নভেম্বর আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও