টাকা পাচারের তথ্য পেলেও তদন্ত এখনো শেষ হচ্ছে না

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ জুন ২০২১, ১০:৩০

যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী ওরফে সম্রাটকে গ্রেপ্তারের প্রায় ১১ মাস পর তাঁর বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় ১৯৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এজাহারে বলা হয়, ক্যাসিনো পরিচালনা, চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির মাধ্যমে ওই টাকা অবৈধভাবে উপার্জন করেছেন তিনি। কিন্তু মামলা করার ৯ মাস পরও সিআইডি তদন্ত শেষ করতে পারেনি।


সম্রাট, বিতর্কিত ঠিকাদার জি কে শামীম, অনলাইন ক্যাসিনো কারবারি সেলিম প্রধানসহ মোট ১১ জনকে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়। এ অভিযান আওয়ামী লীগের ভেতরে ‘শুদ্ধি অভিযান’ হিসেবেও অনেকের কাছে পরিচিতি পায়। দলীয় প্রভাবে ঢাকার ক্লাবপাড়ায় অবৈধ ক্যাসিনো–বাণিজ্য করে অল্প সময়ে কয়েকজন নেতার কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে যাওয়ার বিষয়টি তখন সামনে আসে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও