অতিমারির বাস্তবতা উঠে আসেনি

প্রথম আলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য প্রকাশিত: ০৪ জুন ২০২১, ১১:৪৩

এবারের বাজেটে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রতিফলন ঘটেনি। অন্য কথায়, দ্বিতীয় ঢেউ বিবেচনায় নিয়ে এই বাজেট করা হয়নি। পুরো বাজেট বক্তৃতায় মাত্র একবার দ্বিতীয় ঢেউ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু তার তাৎপর্য, পরিণতি, অভিঘাত—এসব নিয়ে বাক্য ব্যয় করা হয়নি। মনে হয়, বাজেট বক্তৃতা এর আগেই করা হয়েছে। এ ছাড়া তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা নিয়েও কথা বলা হয়নি। পুরো ব্যাপারের মধ্যে অতিমারির বাস্তবতা উঠে আসেনি। তার স্বীকৃতি নেই। তাই এই বাজেটের মূল তাৎপর্য ক্ষুণ্ন হয়ে গেছে।


এ ছাড়া এই অতিমারি সম্পর্কে গভীর অনুধাবন ও অভিব্যক্তি নেই। ফলে যেসব পর্যালোচনা করা হয়েছে, সেগুলো কেবল বাস্তবতাবর্জিতই নয়, বরং কল্পনাপ্রসূত মনে হবে। যেমন দারিদ্র্যের কথা বলা যায়। অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, ২০২১ সালে দারিদ্র্যের হার দাঁড়াবে ২৩ শতাংশ। ২০২৪ সালে তা দাঁড়াবে ১৭ শতাংশ। কিন্তু বাজেট বক্তৃতায় বলা হলো, ওই সময় দারিদ্র্য ১২ দশমিক ৩ শতাংশে নামিয়ে আনা যাবে। অথচ সব জরিপেই দেখা যাচ্ছে, ২০২১ সালে দারিদ্র্যের হার ন্যূনতম ৩০ থেকে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ পর্যন্ত উঠতে পারে। দেখা যাচ্ছে, অর্থমন্ত্রী সরকারি প্রক্ষেপণই উল্টে দিচ্ছেন। চরম দারিদ্র্যের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও