স্কুলজীবনের খণ্ড কড়চা

সবার স্কুলজীবনের কড়চা এক রকম হয় না। ১৯৪৮ সালে ছয় বছর বয়সে গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকা আসার আগে মাঝে মধ্যে শ্লেট-বই মাথায় করে কাছেই পশ্চিমের গ্রাম কদমতলীর ফ্রি প্রাইমারি স্কুলে গিয়েছি। এরপর ঢাকা এলে আমাকে এবং আমার বড় বোনকে আব্বা বাসার কাছেই একটি স্কুলে দিলেন। স্কুলের নাম আনন্দ বিদ্যাপিঠ। বর্তমানে যেটি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ সে ভবনটি তখন আনন্দ বিদ্যাপিঠ। তিন তলার উত্তর-পূর্ব কোণের একটি কক্ষে সতরঞ্জি বিছিয়ে আমাদের বসার ব্যবস্থা করা হতো। মাসিক দুই আনা বেতন। এক দিন খয়েরি সুতির শাড়ি পরা এক মধ্যবয়সী মহিলাকে সিঁড়ি দিয়ে নামতে দেখলাম। সাথে ক’জন পুরুষ। কে একজন বলল, মহিলা রবিঠাকুরের আত্মীয়া। রবিঠাকুর কে বা কী জানতাম না। ঢাকা এসে প্রথমে ঋষিকেশ দাস লেনের ৮৮ নম্বর যে বাসায় আমরা উঠেছিলাম তা বছর খানেক পর ছাড়ার সাথে সাথে এ স্কুল ছেড়ে দেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও