মহামারীকালে পাটশিল্পে সুখবর

দেশ রূপান্তর আব্দুল হাই রঞ্জু প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২১, ১১:১৪

বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতির দেশ। আর এক সময় এদেশে অর্থকরী কৃষিপণ্য বলতে পাটই ছিল প্রধান। রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত ছিল পাট। পাটকে ঘিরে গ্রামীণ অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা ছিল। মূলত নদীপথই ছিল পাট পরিবহনের অন্যতম মাধ্যম। জন্মসূত্রে আমার বেড়ে ওঠা ঐতিহ্যবাহী চিলমারী বন্দরে। খরস্রোতা ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ছিল চিলমারী বন্দরের ব্যবসা-বাণিজ্য। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান। ষাট-সত্তরের দশক। নিজের চোখে দেখেছি সেই চিলমারী বন্দরের পাটের রমরমা ব্যবসার বাস্তব চিত্র! ছিল হিন্দু মাড়োয়ারি খ্যাত ব্যবসায়ীদের পাটের সুবিশাল গুদাম। শুধু মাড়োয়ারিরাই নয়, সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে ব্যবসায়ীদেরও ছিল বড় বড় পাটের গুদাম। পাটের গুদামগুলোয় ছিল কাঁচাপাট বেল করার মেশিন। দিন-রাত সে কী এক কর্মব্যস্ততার মহাযজ্ঞ! সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই বসত পাট কেনা-বেচার বিরাট হাট। পাটচাষিরা সকালের মধ্যেই হাটে এসে পাট বিক্রি করতেন। দামও ভালো ছিল। আর নিত্যপণ্যের দামও ছিল কম। ফলে এক মণ পাট বিক্রি করে সপ্তাহের পুরো খরচ সেরে নিয়ে পাটচাষিরা বাড়ি ফিরতেন। মূলত তখন মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের সংখ্যাও ছিল অনেক বেশি। আর একটি রাষ্ট্রের সচল অর্থনীতির মূল কারিগর হলেন মধ্যবিত্ত শ্রেণি। কারণ যে দেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণি বড়, সে দেশের অর্থনীতিও তত সমৃদ্ধ। বলা হয়, উন্নয়নের প্রতীক মধ্যবিত্ত শ্রেণি। কারণ উদ্যোক্তাদের সৃষ্টি হয় মধ্যবিত্ত শ্রেণি থেকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও