সাম্প্রতিক বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদটিও যে আর প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয়, সে কথা বলাবাহুল্য। অবশ্য স্মরণ করা যেতে পারে যে, দুই দশক আগেই এদেশের একজন কবি- লেখক-অধ্যাপক সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের সর্বোচ্চ এই পদটিকে ‘উপাশ্চার্য’ বলে ব্যঙ্গ করেছিলেন। এই অভিধার মর্মার্থ ওই লেখকের সমকালে খুব বেশি বোঝা না গেলেও এখন যেন তা অক্ষরে অক্ষরেই যথার্থ বলে প্রমাণিত হচ্ছে। একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয়ে একেক জন উপাচার্যের অনৈতিক ও বিতর্কিত কর্মকান্ড সম্পর্কিত সংবাদ শিরোনামই এটা বোঝার জন্য যথেষ্ট। তদুপরি বিতর্কিত এই উপাচার্যদের কয়েকজনের কর্মকান্ড এতদূর গড়িয়েছে যে, কোনো অভিধাই আর যথেষ্ট মনে হয় না। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য সাবেক উপচার্য অধ্যাপক এম আবদুস সোবহান এমনই একজন। পরপর দুই মেয়াদে দায়িত্বে থাকাকালে নানা বিতর্কিত কাজের জন্য তুমুলভাবে সমলোচিত ছিলেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গনসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপাচার্যদের অনৈতিক কর্মকান্ড বোঝাতে ‘সোবাহানিয়াকান্ড ’ অভিধাটিও চালু হয়েছিল তার নামানুসারেই।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
রাবিতে অবৈধ নিয়োগ বাতিল হোক
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন