স্বাস্থ্য খাতে একের পর এক অত্যন্ত ন্যক্কারজনক দুর্নীতির ঘটনা ঘটছে। রিজেন্ট কাণ্ড, জেকেজিকাণ্ড, কোটিপতি গাড়িচালক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেশে-বিদেশে সম্পদের পাহাড়, কেনাকাটায় পুকুরচুরি—এমন অনেক খবর প্রায়ই উঠে আসছে গণমাধ্যমে। এসব দুর্নীতি ও অনিয়মের সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের অনেকের যোগসাজশের অভিযোগ আছে। গতকাল কালের কণ্ঠে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, রাজধানীর তিনটি হাসপাতালের নথির সঙ্গে সেখানে থাকা এক্স-রে ফিল্মের সংখ্যার ব্যাপক গরমিল রয়েছে। এই হাসপাতালগুলো হচ্ছে : মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র (নিটোর)। নথিপত্রে থাকলেও বাস্তবে প্রায় দেড় লাখ এক্স-রে ফিল্মের কোনো হদিস নেই। মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শকদলের প্রতিবেদন অনুযায়ী কোনো কোনো হাসপাতালে এক্স-রে ফিল্ম সরবরাহ না করেই বিল নিয়ে গেছেন ঠিকাদার। আবার কোনোটিতে ১২৫টি ফিল্মের প্যাকেটে পাওয়া গেছে ১০০টি করে। এর আগেও ঢাকার ৯টি হাসপাতালের বিরুদ্ধে একই রকম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সেসব অভিযোগের মধ্যে ছিল বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক বেশি দামে কেনাকাটা করা, ওষুধ বা উপকরণ না পেয়েই অর্থ পরিশোধ করা, নিম্নমানের উপকরণ, ওষুধ কেনাসহ আরো নানা অনিয়ম। এই যদি হয় দেশের স্বাস্থ্য খাতের অবস্থা, তাহলে দেশের মানুষ চিকিৎসার জন্য কোথায় যাবে?
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
স্বাস্থ্য খাতে লাগামহীন দুর্নীতি
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন