You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘বাংলাদেশে হোম আইসোলেশন অবাস্তব, অসম্ভব’

গত ১৮ মার্চ করোনাতে আক্রান্ত হন অতনু হায়দার। তিনমাস আগে আসা চাররুমের নতুন বাসাতে তার জন্য আইসোলেশন সহজ হয়েছে মন্তব্য করে অতনু বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আমার আগের বাসাতেও এটা সম্ভব হতো না। সেখানে তিনটা বেডরুম থাকলেও দুটো অ্যাটাচ বাথ ছিল বাবা মা এবং বোনের রুমে। সুতরাং সবকিছু মিলিয়ে সে বাসায় আমার পূর্ণ আইসোলেশন সম্ভব হতো না।

গত পাঁচ বছর ধরে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়ছেন সায়মা আক্তার । ৩৫ বছর বয়সী এই নারীর অস্ত্রোপচার, কেমোথেরাপি শেষে সায়মা এখন কিছুটা সুস্থ। দুই সন্তানকে নিয়ে আরেকটি পরিবারের সঙ্গে সাবলেটে মালিবাগ বাজার রোডের এক বাসাতে থাকেন। তিনি করোনাতে আক্রান্ত হলে যখন তাকে আইসোলেশনে থাকার জন্য বলা হয় আসল বিপদটা তখন টের পান সায়মা আক্তার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন