You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জিনের আসর এবং মানসিক চিকিৎসা

ইতিহাসে এমএ, তাই স্বাস্থ্য নিয়ে কিছু লিখতে গেলে খুবই বিব্রত বোধ করি। তবু লিখি বাস্তবে যখন কোনো একটা পরিস্থিতির সম্মুখীন হই, আর অপেশাদার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যখন মনে হয় এর সমাধান ততটা দুরূহ নয়।

কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়ার এক মহিলা আমার বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করেন। তাঁর দুই ছেলেমেয়ে, স্বামী তাঁকে ছেড়ে বিভিন্ন স্থানে আরও দু–একবার বিয়েশাদি করেছেন। সম্পূর্ণ দায়িত্বজ্ঞানহীন, ছেলেমেয়েরা কী খাবে–পরবে, তা নিয়ে তাঁর কোনো দুশ্চিন্তা নেই। বাচ্চা দুটো বিধবা নানির কাছে থাকে, গ্রামে। মহিলা যা বেতন পান, তার প্রায় সবটা মাকে পাঠিয়ে দেন। দুই নাতি–নাতনিসহ মোটামুটি খাওয়া–পরা চলে যায় তাদের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন