মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সুবর্ণ সুযোগ

কালের কণ্ঠ মো. জাকির হোসেন প্রকাশিত: ১২ মে ২০২১, ০৯:৫৬

নৃশংস করোনাভাইরাসের তাণ্ডবে ভয়ংকর বিপদে বিশ্বমানবতা। করোনা শুধু প্রাণঘাতীই নয়, জীবিকাখেকোও। যে মানুষটির একসময় কাজ ছিল, আয় ছিল, সুন্দর সাজানো সংসার ছিল; করোনার থাবায় কাজ হারিয়ে তিনি এখন পথের ভিখারি। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি ও অক্সফাম বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে ‘করোনাকালে আয় ও কর্মসংস্থান পরিস্থিতি : কিভাবে মানুষগুলো টিকে আছে’ শীর্ষক খানা জরিপে প্রকাশ করোনার কারণে গত এক বছরে ৬২ শতাংশ মানুষ তাদের কাজ হারিয়েছে। অনেকে আবার কাজ শুরু করতে সক্ষম হলেও কমেছে বেশির ভাগের আয়। করোনায় আয়ের ওপর সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের। তাদের আয় কমেছে ২২ থেকে ২৮ শতাংশ। যে মানুষটি কোনো দিন হাত পাতেননি, জঠরজ্বালা সইতে না পেরে লজ্জাশরম পায়ে ঠেলে তিনিও দিশাহারা হয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়েছেন।


সব ধর্মই বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর তাগিদ দিয়েছে। বাইবেলে ঘোষিত হয়েছে : ‘আর্তপীড়িত মানবতার প্রতি দয়া প্রদর্শন করা শ্রেষ্ঠ কর্তব্য।’ হিন্দু ধর্মে মানবতার সেবাকে ঈশ্বর সেবা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ধর্মের এক অবতার চণ্ডীদাস বলেছেন, ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপর কেহ নাই।’ স্বামী বিবেকানন্দ বলেন, ‘নারায়ণ তথা ভগবান দরিদ্রদের মাঝে অবস্থান করেন, তাই দরিদ্রদের সেবার মাধ্যমে নারায়ণের সেবা সম্ভব।’ ইহুদি ধর্মে বলা হয়েছে, ‘নিজের খাবার ক্ষুধার্তের সঙ্গে ভাগ করো, গৃহহীনকে আশ্রয় দাও, বস্ত্রহীনকে বস্ত্র দাও এবং সাহায্যপ্রার্থী আত্মীয় থেকে পলায়ন করো না।’ (ঈসায়ী, ৫৮:৭)

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও