পঞ্চাশ বছর আগের এক এপ্রিলে
আসলে পাকিস্তানের কলকাতা ডেপুটি হাইকমিশন বেদখল হয়ে গেছে ১৮ এপ্রিল। ঠিক আগের দিন মুজিবনগরে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার শপথ গ্রহণ করে। শতাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ষাট শতাংশই বাঙালি। অনস্বীকার্য, যদি ভারত সরকার এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার দখলকারীদের প্রতি সহানুভূতিশীল না হতো, তা হলে এই দখল অব্যাহত রাখা সম্ভব হতো না। বাঙালি ডেপুটি হাইকমিশনার হোসেন আলীর পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার কারণে পাকিস্তানের দিল্লি দূতাবাস থেকে কূটনীতিবিদ মেহেদি মাসুদকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়।