কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

প্রথম দফার বিধিনিষেধ থেকে আমরা কী জেনেছি

প্রথম আলো ড. শেখ মোখলেছুর রহমান প্রকাশিত: ২৯ এপ্রিল ২০২১, ১১:৩৭

যুক্তরাজ্যের ইউকেএইডের সহায়তায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এবং লিডস বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে একটি গবেষণা পরিচালনা করছে। আমাদের মূল উদ্দেশ্য কোভিড-১৯ সংক্রমণ রোধের লক্ষ্যে গত বছর বাংলাদেশে আরোপিত বিভিন্ন বিধিনিষেধের তুলনামূলক পরিসংখ্যানগত (statistical) বিশ্লেষণ। উল্লেখ্য, গত বছরের মার্চ থেকেই বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করে, যা পরে সংক্রমণ কমিয়ে আনতে সহায়তা করে। এ বছরের মার্চে বাংলাদেশে কোভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাব আবার বেড়ে যাওয়ায় আবার নতুন বিধিনিষেধ জারি করা হয়। কিন্তু অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য বিধিনিষেধগুলো শিগগিরই শিথিল করার চিন্তা চলছে, কিছু ইতিমধ্যেই শিথিল করা হয়েছে (যেমন দোকানপাট খুলে দেওয়া হয়েছে)। এ অবস্থায় প্রথম দফার বিধিনিষেধগুলোর এবং সমসাময়িক অন্য ঘটনাগুলোর (যেমন ঈদ) তুলনামূলক প্রভাব জানা থাকলে তা সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের সময়োপযোগী, যুক্তিসংগত ও প্রমাণভিত্তিক (evidence-based) সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক হবে।


কোভিড-১৯ সম্পর্কিত বিধিনিষেধের সরাসরি প্রভাব প্রথমেই দেখা গেছে, আমাদের দৈনন্দিন যাতায়াত এবং কর্মকাণ্ডে। গুগল কমিউনিটি মোবিলিটি রিপোর্টের ডেটা নিশ্চিতভাবেই দেখিয়েছে যে কোভিড-১৯ বিধিনিষেধ প্রায় সব ধরনের স্থানেই (অফিস-আদালত, রেস্তোরাঁ-দোকানপাট, গণপরিবহনকেন্দ্র প্রভৃতি) জনসমাগম রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। একই সময়ে মানুষের বাসায় থাকাও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে গিয়েছিল। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত, গণপরিবহনব্যবস্থা ও দোকানপাট বন্ধের সিদ্ধান্তের সুফল লক্ষ করা যায় প্রায় সব ক্ষেত্রে। অপর দিকে পোশাক কারখানা বন্ধ করায় অফিস-ফ্যাক্টরি এবং গণপরিবহনব্যবস্থার ওপর চাপ কমলেও বিনোদনমূলক স্থান এবং দোকানপাটে এর কোনো প্রত্যক্ষ প্রভাব দেখা যায়নি। আবার বাধ্যতামূলক মাস্ক পরার বিধি আরোপের পর বিভিন্ন স্থানে জনসমাগম বেশ বেড়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও