কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

টিকা পেতে চীনকে চিঠি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০২১, ০৭:০৬

করোনার টিকা পেতে রাশিয়ার পাশাপাশি চীনের সঙ্গেও যোগাযোগ করছে সরকার। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিংকে টিকা কেনার আগ্রহপত্র পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের পাঠানো এই পত্রে বলা হয়, দুই দেশ টিকার ক্ষেত্রে সম্পর্ক ও সহযোগিতা বাড়াতে পারে।


ভারত থেকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ার পরই মূলত সরকার চীন থেকে টিকা পাওয়ার চেষ্টা শুরু করল। এর আগে গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দক্ষিণ এশিয়ায় টিকার জরুরি মজুত গড়তে চীনের উদ্যোগে গঠিত মঞ্চে যোগ দেওয়ার সম্মতির কথা জানায়। এরপর শনিবার চীনা দূতাবাসকে চিঠি দিয়ে টিকা পেতে আগ্রহের কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।


কোভিড-১৯: মজুদ টিকায় চলবে ‘দুই সপ্তাহ’


বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের টিকা যে হারে প্রয়োগ করা হচ্ছে, তাতে মজুদ টিকা দুই সপ্তাহের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তারা বলছেন, সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া থেকে কেনা টিকার পরের চালান কবে আসবে তা অনিশ্চিত। নতুন টিকা না এলে টিকাদান কার্যক্রম স্থগিত রাখাতে হবে।


স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, ৭ ফেব্রুয়ারি গণ টিকাদান কার্যক্রম শুরুর পর ২২ এপ্রিল পর্যন্ত ৭৭ লাখ ৪৬ হাজার ৬৬১ জন টিকা নিয়েছেন।


করোনা ভাইরাস টিকা: ঘাটতি মেটাতে বাংলাদেশের জোর কূটনৈতিক চেষ্টা


বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বিবিসিকে বলেছেন, ভারতে কোভিড ভ্যাকসিন রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা সত্বেও সেখান থেকে টিকা আনার জন্য জোর কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু হয়েছে। এ জন্য ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত দিল্লিতে গেছেন।


এদিকে, সরকারি সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় ডোজ টিকার জন্য প্রয়োজনীয় ডোজের চেয়ে ১২ লাখ ডোজ ঘাটতি রয়েছে। সরবরাহে অনিশ্চয়তার কারণে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া অব্যাহত রাখা হলেও এর হার কমে এসেছে।


কোভিড-১৯ টিকা পেতে চীনা উদ্যোগে বাংলাদেশ


ভারতে উৎপাদিত অক্সফোর্ড-আস্ট্রাজেনেকার টিকার নতুন চালান অনিশ্চয়তায় পড়ার মধ্যে চীনের একটি উদ্যোগে যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ‘ইমার্জেন্সি ভ্যাকসিন স্টোরেজ ফ্যাসিলিটি ফর কোভিড ফর সাউথ এশিয়া’নামক এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হওয়ার সাড়া দেওয়ার কথা বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।


তিনি বলেন, “যাদেরই প্রয়োজন হবে, তারা জরুরি ভিত্তিতে এখান থেকে নেবে। তারা (চীন) বলেছে, ’এটাতে আপনাদের কোনো আপত্তি আছে কি-না?’ আমরা বলেছি, ’এটাতে কোনো আপত্তি নাই।’ আমরা নীতিগতভাবে পছন্দ করেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও