পালস অক্সিমিটারের দাম এক লাফে ৪৫০০ টাকা, থার্মোমিটার ১৫০০!
এক বাড়িতে বাবা-মা ও ছেলে করোনায় আক্রান্ত। বাবার হাই সুগার। সদ্য রিপোর্ট পেয়েই এক বন্ধুকে টাকা দিয়ে পালস অক্সিমিটার, রক্তে শর্করা ও রক্তচাপ মাপার যন্ত্র কিনে আনতে দিয়েছিলেন ছেলে। তার জন্য খরচ পড়েছিল মোট ৩৭০০ টাকা। দিন দশেকের মাথায় নিজের বাড়ির জন্য ওই একই জিনিস কিনতে গিয়ে চোখ কপালে উঠল সেই বন্ধুর!
দিনভর হন্যে হয়ে ঘুরে তিনি দেখলেন, ১০ দিন আগে যে পালস অক্সিমিটার ১৭০০ টাকায় কিনেছেন, তারই এখন দাম সাড়ে চার হাজার টাকা! সুগার মাপার যন্ত্রের দাম হাঁকা হচ্ছে চার হাজার। সামান্য ভেপার নেওয়ার ৩০০ টাকার যন্ত্রের দাম চাওয়া হচ্ছে এক হাজার টাকারও বেশি। থার্মোমিটারের দাম ১৫০০ টাকা! সব মিলিয়ে আগে কেনা ৩৭০০ টাকার জিনিসের দাম এখন গিয়ে ঠেকেছে প্রায় সাড়ে ন’হাজারে!