কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বেক্সিমকোকে টাকা দেওয়া হচ্ছে, টিকা আনার দায়িত্ব তাদের: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২৫ এপ্রিল ২০২১, ২০:০৭

সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে করোনার কোভিশিল্ড টিকা আনার দায়িত্ব বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের। তাদের টাকা দেওয়া হচ্ছে, টিকা আনতে হবে তাদেরই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।


রবিবার (২৫ এপ্রিল) বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি এ কথা বলেন। 


প্রসঙ্গত, গত নভেম্বরে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত টিকা কোভিশিল্ডের তিন কোটি ডোজ আনার বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে বেক্সিমকো ফার্মা বাংলাদেশে এই টিকা সরবরাহ করার কথা। প্রতি মাসে সেরাম থেকে দেশে ৫০ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা।


টিকা আনতে সরকারের উদ্যোগ চায় বেক্সিমকো


বেক্সিমকো ফার্মা ত্রিপক্ষীয় চুক্তি অনুযায়ী সরকারকে সময়মতো করোনার টিকা সরবরাহ করতে পারছে না। বেক্সিমকো সরকারকে বলেছে, সরকার যেন টিকার জন্য ভারত সরকারকে সর্বাত্মকভাবে অনুরোধ করে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে লেখা বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চিঠিতে এ কথা বলা হয়েছে।


টাকা দিয়েছি, টিকা আটকানোর অধিকার সেরামের নেই: পাপন


বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নাজমুল হাসান (পাপন) বলেছেন, করোনাভাইরাসের দেড় কোটি ডোজ টিকার জন্য ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটকে টাকা দেওয়া হয়েছে। টাকা নেওয়ার পর টিকা আটকানোর কোনো অধিকার সেরামের নেই।


জুন-জুলাইয়ের আগে ভ্যাকসিন রপ্তানি অনিশ্চিত: সেরামের সিইও


আগামী জুন-জুলাইয়ের আগে ভ্যাকসিন রপ্তানির বিষয়ে ‘কোনো নিশ্চয়তা নেই’ বলে গতকাল বুধবার জানান ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আদর পুনাওয়ালা। ফলে দেশে চলমান কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত রাখায় এক ধরনের অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।


করোনা ভাইরাস টিকা সংকট: কেনার সময় কোন বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়েছিল সরকার?


সাতাশে জানুয়ারি ঢাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে করোনাভাইরাসের টিকা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। "পর্যায়ক্রমে দেশের সবাই টিকা পাবে" - প্রথম টিকা গ্রহীতা কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র নার্স রুনু ভেরোনিকা কস্তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।


কোভিড-১৯: মজুদ টিকায় চলবে ‘দুই সপ্তাহ’


বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের টিকা যে হারে প্রয়োগ করা হচ্ছে, তাতে মজুদ টিকা দুই সপ্তাহের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তারা বলছেন, সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া থেকে কেনা টিকার পরের চালান কবে আসবে তা অনিশ্চিত। নতুন টিকা না এলে টিকাদান কার্যক্রম স্থগিত রাখাতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও