ফরিদপুরে রুবেল-বরকতদের নামে অভিযোগপত্র

প্রথম আলো ফরিদপুর সদর প্রকাশিত: ২৫ এপ্রিল ২০২১, ১৪:৪১

ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহার বাড়িতে হামলার ঘটনায় করা মামলায় দুই ভাই রুবেল-বরকতসহ ৪৯ জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। গতকাল শনিবার জেলার এক নম্বর আমলি আদালতে অভিযোগপত্র জামা দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (অপারেশন) শহিদুল ইসলাম।


ফরিদপুর জেলা আ.লীগ সভাপতির বাড়িতে হামলা


২০২০ সালের ১৬ মে রাতে শহরের গোয়ালচামট এলাকার মোল্লা বাড়িতে অবস্থিত আওয়ামী লীগ সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহার বাড়ি যমুনা ভবনে দুই দফা হামলার ঘটনা ঘটে। সুবল চন্দ্র সাহা বাদী হয়ে ঘটনার ৪৮ ঘণ্টা পর ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে একটি মামলা করেন। এই মামলা পাল্টে দেয় ফরিদপুরে আওয়ামী রাজনৈতিক দৃশ্যপট।


জেলা সভাপতির বাড়িতে হামলা: ভাইসহ ফরিদপুর শহর আ’লীগ সভাপতি গ্রেফতার


২০২০ সালের ৬ জুন দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহার বাড়িতে হামলার ঘটনায় শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ব্যবসায়ী চৌধুরী বরকত ইবনে সালাম ওরফে বরকত এবং তার ভাই ইমতিয়াজ হাসান রুবেলকে গ্রেফতার করা হয়।


ফরিদপুরে ত্রাসের রাজত্ব


গত বছর গ্রেপ্তার হওয়ার আগ পর্যন্ত দরপত্রের কারসাজি, চাঁদাবাজি এবং ভূমি দখলের মাধ্যমে জেলায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন ফরিদপুরের আলোচিত দুই ভাই সাজ্জাদ হোসেন বরকত এবং ইমতিয়াজ হাসান রুবেল।


দুই ভাই মিলে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন এবং এদের কাজে বাধা দিলে নির্যাতনের শিকার হতে হতো।


অভিযোগ আছে, আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছোট ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর ও মোশাররফের সহকারী ব্যক্তিগত সচিব এ এইচ এম ফুয়াদের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় এই সিন্ডিকেটটি কারসাজির মাধ্যমে জেলার সব দরপত্র নিয়ন্ত্রণ করতেন।


দুই অপরাধী ভাইয়ের নিরাপদ আশ্রয়


ফরিদপুর আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা সাজ্জাদ হোসেন ওরফে বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হাসান ওরফে রুবেল জ্ঞাত আয়ের উৎসের বাইরে অবৈধ উপায়ে দুই হাজার ৫৩৫ কোটি ১১ লাখ টাকা আয় করেছেন বলে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) তদন্তে পাওয়া গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও