You have reached your daily news limit

Please log in to continue


Bengal Polls: রাজ্য রাজনীতিতে সদ্য উত্থিত নব্য বাম রাজনীতি কি অভিমুখ বদলাবে?

বাংলার রাজনীতির যা মান, তাতে ভোঁতা শব্দের ধার বেশি। ‘হাঁদারাম’ থেকে ‘হোঁদল কুতকুত’ পর্যন্ত বিস্তৃত ঘটমান বর্তমান বঙ্গযুদ্ধে একমাত্র অস্ত্র বাঁটুল। কোদালকে কলম দিয়ে রুখে দেওয়ার গল্প আপাতত শেষ। কালি শুকিয়েছে, কলমের 'ক' অক্ষর নিরামিষ গাছপাঁঠা। সেই কারণেই সকালে আর বিকেলে ২ তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিপক্ষের হয়ে পথপ্রান্তে মহিমা বিতরণ করে যান অভিনেত্রী। আমরা হাঁ করে দুটো মিছিলই গিলি। নেহাত ‘গিলি গিলি গে’ উচ্চারণে একই বৈদ্যুতিন ভোটযন্ত্রের বৃন্তে ২টি বোতাম একসঙ্গে টেপা মুশকিল। না হলে হারিয়ে যাওয়া মনের সায় ছিল। কেউ যদি বলেন, রাজনীতির একটা কাজ জনগণকে ধোঁকা দেওয়া, সে ক্ষেত্রে বাংলার জনগণের যে বিপুল প্রাপ্তি, আর তার ব্যকরণ মানা ক্রিয়াপদের যা বিশাল ব্যাপ্তি, তাতে কোনও কাজই খারাপ নয়। তবে বাঙালির এখন ক্রিয়াপদ থেকে ‘ভাবা’ বাদ দেওয়াই ভাল। সে ক্ষেত্রে ঘুমনো যাবে অনেক নিশ্চিন্তে। তবে আধোঘুমের আবিল্যিতে একটা কথা কিন্তু মনে পড়বেই। আজকের রাজনীতির আঙিনায় পঞ্চাশোর্ধ্ব যাঁদের দেখছেন, তাঁদের মধ্যে অল্প কয়েকজন বাদ দিলে সবাই এক সময়ের পুরনো অতিবাম, বামফ্রন্ট কিংবা কংগ্রেস থেকে শুরু করে আজকের বিজেপি কিংবা তৃণমূল। অল্প ক’জন বাম বামে রয়ে গেছেন, কংগ্রেস কংগ্রেসে। নতুন আমদানি ধর্ম নিরপেক্ষ জোট। আর গত এক দশকে বিবর্তনের পথ দেখাচ্ছেন একঝাঁক নবীন অভিনেতা অভিনেত্রী। অভিনয় করলে রাজনীতির বোধ থাকতে নেই, এমন কথা কেউ লিখে দেয় নি। অধিক আলোচনায় আবার সলিল-উৎপল কিংবা সৌমিত্র-মৃণাল নিয়ে টানাটানি হবে। সেই মতানুসারী কয়েক জন অভিনেতা অভিনেত্রী আজও আছেন বাম দলগুলিতে, অথবা তার বাইরে নির্দল স্বতন্ত্র ভাবনায়। তবে তাঁরা নগণ্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন