‘‘যেদিন রানা প্লাজার ফাটল ধরে, সেদিন আমরা অফিসের ভেতরেই ছিলাম। আমি সেদিন দেখেছিলাম ভবনের বড় ফাটল ধরার অংশটুকু। সেদিন আমরা অনেকেই ছুটির জন্য অনুরোধ করলাম তাদের (রানা প্লাজা কর্তৃপক্ষ) কাছে। সেদিনের মত ছুটি দিলেও বলে দিলেন পরেরদিন অফিসে আসার জন্য। আমিসহ অনেকেই তখন বলে ফেললাম, ‘এত বড় ফাটল ধরেছে যদি কোন দুর্ঘটনা হয় তবে তো আমাদেরই ক্ষতি হবে।’ চাকরি থাকবে না, টাকা দেওয়া হবে না- এমনি ভয় দেখিয়েছিল তারা। আবার অতিরিক্ত সময়ের কাজের টাকাটাও দেওয়ার কথা ছিলো। তারপরেও আমরা অফিসে গেছি। কারণ আমরা গরিব মানুষ। মাস শেষে আমাদের খরচ আছে। ঘর ভাড়া দিতে হয়, খাওয়া খরচ আছে। সেদিন ৯টা বাজার এক মিনিট আগে আমার মা আমাকে খেতে ডাকে, কেননা আমি তো সকালে খেয়ে যেতে পারতাম না। তাই মা আমাকে প্রতিদিনই খাইয়ে দিতো’।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
সেদিনের স্মৃতি মনে করে আজও আঁতকে ওঠেন রেবেকা
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন