You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনার ছোবল এবং খালেদা জিয়া

বুধবার পহেলা বৈশাখ ১৪২৮ সাল। লন্ডনে খুবই একটা সুন্দর দিন। সোনালি সকাল ঝলমল করছে। করোনার আক্রমণও লন্ডনে তেমন নেই। তবু মনটা তো তেমন ভালো ছিল না। আগের দিন ৩১ চৈত্র বাংলাদেশ থেকে একটা খারাপ খবর পেয়েছি। রবীন্দ্রসংগীতের খ্যাতনামা শিল্পী মিতা হক আর নেই। করোনা তাকে নিয়ে গেছে। এমন মিষ্টি কণ্ঠের অধিকারী মিতার জুড়ি আর নেই। আমার কাছে ছিল নিজের মেয়ের মতো। গোটা পরিবারের সঙ্গেই আমার ছিল ঘনিষ্ঠতা। মিতার সঙ্গে তো ছিলই। বিলাতে এলে আমার বাড়িতে গান শোনাত। ঢাকার রবীন্দ্রসংগীতের সফল শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, অদিতি মহসিন, লিমা হক সবার সঙ্গেই আমার পরিচিতি আছে, যেহেতু রবীন্দ্রসংগীত ভালোবাসি, সেহেতু এদেরও ভালোবাসি। মিতার আকস্মিক মৃত্যু এই ভালোবাসায় একটা হাহাকার এসেছে।

তবু পহেলা বৈশাখের সুন্দর দিন, উৎসবের আবহাওয়া মনটাকে একটু শান্ত করে আনছিল, এমন সময়ে এলো আরও দুটি মৃত্যুর খবর। বাংলা একাডেমির সাবেক পরিচালক এবং বর্তমান সভাপতি শামসুজ্জামান খান এবং আমাদের সাবেক আইনমন্ত্রী সুপ্রিম কোর্ট বার কাউন্সিলের সদ্যনির্বাচিত সভাপতি আবদুল মতিন খসরু করোনার শিকার হয়েছেন। মন থেকে পহেলা বৈশাখের সব আনন্দ নিরানন্দে পরিণত হলো। যিনি খবর দিচ্ছিলেন তাকে ঔৎসুক্যের সঙ্গে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, বদরুদ্দীন উমরের খবর কি? এই বামপন্থি পণ্ডিত এবং ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস রচয়িতা দু'দিন আগেই করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে শুনেছিলাম। তার অবস্থাও খুব ভালো নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন