আমাদের ‘সারেং বৌ’ কিংবা পার্বতী
দৈনিক ইত্তেফাকের অফিসে বসে গত পরশু ফেসবুকে সারাহ বেগম কবরীর ছেলে শাকের চিশতীর একটি ভিডিও বার্তা দেখছিলাম। খবরের প্রয়োজনে ভিডিও থেকে মূল বক্তব্য নেওয়াই ছিল উদ্দেশ্য। কিন্তু ভিডিওতে শাকেরের মুখটা দেখে বারবার মন খারাপ হয়ে যাচ্ছিল। তার মায়ের সুস্থ হয়ে ফেরা কতটা ক্ষীণ, সেটা ছেলের চেহারাকে ঢেকে ফেলা মেঘ জানিয়ে দিয়েছে। তবুও সবাই আশায় বুক বেঁধেছিল, প্রার্থনা করেছেন। কিন্তু কবরীর জীবনপ্রদীপ নিভে গেলো। করোনা ভাইরাসের ছোবলে বাংলাদেশে এত বড়মাপের অভিনয়শিল্পীর প্রয়াণ হয়তো এর আগে আমরা দেখিনি।