![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-04%252F5571b219-7b6c-42e6-9720-91c3584ba98d%252FPrince_Hamza.jpg%3Frect%3D0%252C68%252C1199%252C629%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
জর্ডানের প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পেছনে কারা
বিবিসির ওয়েবসাইটে ৪ এপ্রিল জর্ডানের যুবরাজ হামজা বিন হুসেইনের একটি ভিডিও বার্তা শেয়ার করেছে, যাতে তাঁকে দৃশ্যত একটি ঘরে বসে বলতে শোনা গেছে, ‘১৫-২০ বছর ধরে নিকৃষ্ট শাসনব্যবস্থার অধীনে প্রশাসনযন্ত্রে যে চিড় ধরেছে এবং দুর্নীতির বাড়বাড়ন্ত হয়েছে, তার জন্য আমি কোনোভাবেই দায়ী নই।’ ক্ষমতাসীন ৫৯ বছর বয়সী বাদশাহ আবদুল্লাহকে উৎখাত করার চক্রান্ত করার অভিযোগে তাঁর সৎভাই ৪১ বছর বয়সী হামজাকে গৃহবন্দী করা হয়েছে মর্মে খবর বের হওয়ার পর হামজার ওই ভিডিওচিত্র প্রকাশিত হয়। এরপরই জল্পনা চলতে থাকে, আসলেই কি যুবরাজ হামজা বাদশাহ আবদুল্লাহকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে জড়িত ছিলেন? যদি সত্যিই সে ধরনের কিছু হয়ে থাকে, তাহলে জর্ডানের সরকারি কর্মকর্তারা ছাড়াও বাইরের সেই সব দেশও তাতে উদ্বিগ্ন হবে যে দেশগুলো ১৯৯৪ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে জর্ডানের সম্পাদিত শান্তি চুক্তিকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে এবং যারা জর্ডানের ক্ষমতাসীন হাশেমিয়া রাজবংশকে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার কেন্দ্রবিন্দু বলে মনে করে।