ভোজ্যতেলই নিত্যপণ্যের বাজার অস্থিতিশীল করতে বড় ভূমিকায় থাকে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২১, ০৮:৫৮

দেশে প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা মূল্যের কৃষি ও খাদ্যপণ্য আমদানি হয়। আর এ আমদানি ব্যয়ের এক-তৃতীয়াংশের বেশি ভোজ্যতেলে। চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় পণ্যটির জন্য নির্ভর করতে হয় আন্তর্জাতিক বাজারের ওপর। দেশে মজুদ থাকলেও আন্তর্জাতিক বাজারে দামের পরিবর্তন অনেক ক্ষেত্রেই ভোজ্যতেলের বাজার অস্থিতিশীল করে তুলছে। ভোজ্যতেলের দামের এ অস্থিরতা প্রভাব ফেলছে অন্যান্য নিত্যপণ্যের ওপরও।


চাল, ডাল ও চিনির পর দেশে ভোগ্যপণ্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ হলো ভোজ্যতেল। চাল, চিনি ও ডাল দেশেও উৎপাদন হয়। সংকটপূর্ণ পরিস্থিতি ছাড়া চালের চাহিদা মেটাতে সক্ষম বাংলাদেশের কৃষক। এছাড়া ডালের ২০-৩০ শতাংশ চাহিদা মেটানো যায় দেশীয় উৎপাদন দিয়ে। রাষ্ট্রায়ত্ত ১৫টি মিলের মাধ্যমে চিনি উৎপাদন হয় চাহিদার ৭ থেকে ১০ শতাংশ। কিন্তু ভোজ্যতেলের ৯০ শতাংশেরও বেশি আমদানিনির্ভর। এতে আমদানিকারক থেকে শুরু করে পাইকারি ব্যবসায়ী পর্যন্ত একাধিক মাধ্যমে পণ্যটির বাজার বছরের অধিকাংশ সময়ই অতিমূল্যায়িত থাকে। আমদানিকারকদের কাছ থেকে ভোজ্যতেল সংগ্রহ করে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রি পর্যন্ত পুরো বছরব্যাপী স্থানীয় প্রচলিত প্রথায় পণ্যটির দাম নির্ধারিত হয়। এ কারণে ভোজ্যতেলের দামের ওপর দেশে ভোগ্যপণ্যের বাজারের স্থিতিশীলতা নির্ভর করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও