বারবার জ্ঞান হারাচ্ছেন গৃহকর্ত্রী। শয্যাশায়ী গৃহকর্তাও। তবে যে চোট শরীরে লেগেছে, তা এখন আর যন্ত্রণা দিচ্ছে না। সন্তানশোক পাথর হয়ে চেপে বসেছে বুকে। কৃষক পরিবার স্বচ্ছলতা না থাকলেও, শান্তিটুকু ছিল। বড় ছেলে গোবিন্দ বর্মন BJP-র শক্তি প্রমুখ। তবে সক্রিয় রাজনীতি থেকে বরাবর দূরেই থাকতেন ছোট ছেলে আনন্দ (২১)। কিন্তু সেই রাজনীতিই প্রাণ কাড়ল ছোট ছেলেটার।
শনিবার সাতসকালে শীতলকুচির পাঠানটুলি এলাকায় ৮৫ নম্বর বুথে দল বেঁধে ভোট দিতে গিয়েছিলেন গোবিন্দ ও তাঁর দলবল। সঙ্গে গিয়েছিলেন তাঁর বাবা ও ভাই। একসঙ্গেই লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁরা। অভিযোগ, হঠাৎই বুথে আক্রমণ চালায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। দু'পক্ষের সংঘর্ষে বোমাবাজি শুরু হয়। গুলিও চলে। ভয় পেয়ে ভোট দিতে আসা জনতা দৌড়োদৌড়ি শুরু করে। তার মধ্যেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় আনন্দের। চোট পান বাবাও। আহত হন আরও তিন জন। ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় পাঠানটুলি এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় যায় পুলিশ, র্যাফ ও কমব্যাট ফোর্স। সংঘর্ষ থামাতে ব্যাপক লাঠিচার্জ করে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। ঘটনায় রিটার্নিং অফিসারকে ফোন করে কমিশন।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
ভোটের লাইনে বলি, মানতে পারছে না আনন্দের পরিবার
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন