কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

এখন বেশি ঝুঁকি বাজার–গণপরিবহনে

প্রথম আলো আইইডিসিআর প্রকাশিত: ১০ এপ্রিল ২০২১, ০৮:২৫

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান এখন দুটি—বাজার এবং গণপরিবহন। দেশে এখন পর্যন্ত যাঁরা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের বড় অংশই হয় বাজারে গেছেন, নয়তো গণপরিবহন ব্যবহার করেছেন। সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।


প্রতিষ্ঠানটির তথ্য অনুযায়ী, যেসব জায়গা থেকে মানুষ বেশি সংক্রমিত হচ্ছে, সেগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে উপাসনালয়, সভা-সেমিনারের মতো জনসমাগমস্থল, স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র, এক বিভাগ থেকে আরেক বিভাগে ভ্রমণ, সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া এবং পর্যটনকেন্দ্র। করোনায় আক্রান্ত রোগীদের হিস্ট্রি (ইতিহাস) পর্যালোচনা করে সংক্রমণ ছড়ানোর ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ এসব উৎসস্থল চিহ্নিত করা হয়েছে।


করোনার নতুন সংক্রমণ অর্থনীতিতে ফের শঙ্কা


বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কমছে না কোনোভাবেই। এই সংকটজনক পরিস্থিতি দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে দিনে দিনে। যার আঘাতে দেশের অর্থনীতি মারাত্মক হুমকিতে পড়েছে। শিল্পকারখানা, অফিস, আদালত ব্যাংক-বিমা খোলা হলেও মারাত্মক হুমকির মধ্যে পড়ে আছে শ্রমবাজার। একদিকে জীবন আশঙ্কা, অন্যদিকে জীবিকার তাগিদ। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে দেশের অর্থনৈতিক সংকট আরো চরম আকার ধারণ করবে— বিশ্লেষকরা মনে করছেন।


শিক্ষায় বৈষম্য আরো বাড়াচ্ছে করোনা


করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে করোনা শনাক্তের হার কমলে স্কুল-কলেজ ৩১ মার্চ খোলার তারিখ ঘোষণা করেছিল সরকার। কিন্তু আবারও শনাক্তের হার বাড়তে থাকায় আগের ঘোষণা থেকে সরে আগামী ২৩ মে স্কুল-কলেজ এবং ২৪ মে থেকে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সপ্তাহ দুয়েক ধরে শনাক্তের হার প্রতিদিনই বাড়ছে। ফলে আগামী মে মাসেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাবে কি না, সে অনিশ্চয়তাও দেখা দিচ্ছে। এত দীর্ঘ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি পড়েছে শিক্ষাব্যবস্থা।


ফল পেতে দেরি হওয়ায় করোনা পরীক্ষায় আগ্রহ কমছে


মৌলভীবাজারে কভিড-১৯ পরীক্ষার আরটি-পিসিআর ল্যাব নেই। সিলেটের ল্যাবে নমুনা পাঠানোর পর সেখানে পরীক্ষা শেষে ফল পাঠানো হয় জেলায়। পরীক্ষার ফলাফল আসতে দেরি হওয়ায় ভোগান্তি পোহাতে হয় উপসর্গ দেয়া রোগীদের। এতে করোনা পরীক্ষায় আগ্রহ হারাচ্ছে মানুষ। এছাড়া ফল জানতে দেরি হওয়ায় অনেকেই আইসোলেশন না মেনে উপসর্গ নিয়েই স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করছেন। ফলে সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় ল্যাব স্থাপনের দাবি জানিয়েছে জেলাবাসী।


বাংলা নববর্ষ; করোনার প্রভাব মঙ্গল শোভাযাত্রাতেও


ক’দিন পরে শুরু হচ্ছে বাংলা পঞ্জির নতুন বছর। এ উপলক্ষে প্রতিবছরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় চলে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা আয়োজনের প্রস্তুতি। একদিকে চলে সুউচ্চ প্রতিকৃতি নির্মাণ, আর অন্যদিকে রং-বেরংয়ের মুখোশ-কারুকর্মের বিকিকিনি। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এবছরও দৃশ্যটা এমনই হতে পারতো। কিন্তু করোনার থাবা যেন খানিকটা রং ছিনিয়ে নিয়ে গেছে বাঙালির প্রাণের নববর্ষ থেকে। তাইতো চারুকলার প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা গেলো পিনপিতন নিরবতা। 


বিশ্বব্যাপী কোভিড পরিস্থিতিতে এবছর অত্যন্ত সীমিত পরিসরে বাংলা নববর্ষ-১৪২৮ উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাত্র একশ’ জন নিয়ে এবছরের মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। এনিয়ে বাড়তি কোনো প্রস্তুতি দেখা যায়নি চারুকলা প্রাঙ্গণে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও