কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

স্থিতিস্থাপকতা এবং আমাদের জাতীয় চরিত্র

নয়া দিগন্ত ফ্লোরা সরকার প্রকাশিত: ১০ এপ্রিল ২০২১, ০৭:১১

অর্থনীতিতে চাহিদার স্থিতিস্থাপকতা নামে খুব সহজ ও মজার একটা বিষয় আছে । এই স্থিতিস্থাপতা বিষয়টা কী সেটা একটু বুঝে নেই। সাধারণত দ্রব‍্যের দাম যখন বাড়ে সেই দ্রব্যের জন‍্য মানুষের চাহিদা কমে যায় এবং উল্টাভাবে দাম কমলে চাহিদা বেড়ে যায়। স্থিতিস্থাপকতা হলো, এই বাড়া-কমার সময় চাহিদার পরিমাণের হারের মধ‍্যে যে পার্থক্য তৈরি হয় তাকেই চাহিদার স্থিতিস্থাপতা বলে। চাহিদার স্থিতিস্থাপতা সাধারণত দুই রকম হয়। স্থিতিস্থাপক ও অস্থিতিস্থাপক চাহিদা। যেমন, চালের দাম বাড়লেও, যেহেতু ভাত না খেয়ে থাকা যায় না, তাই চালের দাম বাড়লেও, এর চাহিদা কমে না। আবার দাম কমে গেলেও চাহিদা খুব বেশি বাড়ে না। কারণ মানুষ যেটুকু ভাত খাওয়ার সেটুকুই সে খায়, দাম কমে গেলে তার খুব একটা পরিবর্তন হয় না। এই যে দাম বাড়া বা কমা সত্ত্বেও চাহিদার পরিমাণের হারের মধ‍্যে যে খুব একটা হেরফের হয় না, এটাকে বলা হয় অস্থিতিস্থাপক চাহিদা। উল্টাভাবে, দাম একটু কমে গেলে বা বেড়ে গেলে চাহিদার বিশাল পরিবর্তন হলে সেটাকে তখন স্থিতিস্থাপক চাহিদা বলা হয়। বিলাস জাতীয় পণ‍্যের ক্ষেত্রে সাধারণত এটা ঘটে। যেমন দামি মোবাইলের দাম কমার সাথে সাথে মানুষ সেটা কেনার জন‍্য ছোটে, আবার দাম বাড়লে কেনা বন্ধ রাখে। কারণ দামি মোবাইল এমন কোনো প্রয়োজনীয় বস্তু না যে সেটা বেশি দামে কিনতেই হবে ( ব‍্যতিক্রম ছাড়া)। এই দুটি ছাড়াও আরো তিন ধরনের চাহিদার স্থিতিস্থাপতা আছে, তার মধ‍্যে দুটি নিয়ে আমরা আলোচনা করব। এই দুই ধরনের স্থিতিস্থাপকতা, বেশ উদ্ভট ও বিরল। এই দুটি স্থিতিস্থাপকতা নিয়েই আমাদের আজকের আলোচনার প্রস্তাবনা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও