কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভুয়াদের ভিড়ে আসল মুক্তিযোদ্ধা এখন ফেরিওয়ালা

বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রতাপ চন্দ্র রায়। পেশায় মসলা বিক্রেতা। ঝড়-বৃষ্টি রোদ আর প্রচন্ড শীতে মাথায় নিয়ে মসলার বস্তা আজ এ গ্রাম তো কাল আর এক গ্রাম। গ্রাম ঘুরলেই নিবারণ হয় পেটের ক্ষুধা। গোলা বারুদের মুখে জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে যাওয়া প্রতাপ চন্দ্রের কাছে ঝড়-বৃষ্টি রোদ এখন যেন কিছুই নয়। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বদলে গেছে সব কিছু কিন্ত একটুকুও বদলায়নি স্বীকৃতি না পাওয়া প্রতাপ চন্দ্রের জীবন। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষেও প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করতে হচ্ছে নিজের সাথে। স্বীকৃতি না পাওয়ার বিষাদ কষ্ট হারিয়ে গেছে বস্তা ভর্তি মসলার স্বাদে।

আর এই বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রতাপ চন্দ্র রায় হলেন উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাট সদর উপজেলার হারাটি ইউনিয়নের কাজীরচওড়া গ্রামের মৃত তাড়িনীকান্ত রায়ের ছেলে। অসুস্থ্য স্ত্রী বিমালা রানীকে নিয়ে একটি একচালা টিনের ঘরে তার বসবাস। ঘরটি মেরামত করার সামর্থ্যও নেই তার। যা আয় হয় তার বেশীর ভাগ টাকায় খরচ হয় স্ত্রীর চিকিৎসা জন্য। অবশিষ্ট টাকা দিয় দু’এক বেলা খেয়ে, না খেয়ে দিনানিপাত করেন তারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন