শাহবাগে যখন মাস্ক পরাতে পুলিশের তৎপরতা চলছিল, তখন পাশের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্তানকে চিকিৎসক দেখাতে এসেছিলেন ইয়ানূর বেগম। সঙ্গে আত্মীয়স্বজনের বড় বহর। তবে তাঁদের কারও মুখেই মাস্ক ছিল না। জানতে চাইলে ইয়ানূর বেগম হেসে বললেন, হাঁপ ধরি যায় মাস্ক থাকলে, যে গরম।
মাস্ক নিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে যা দেখা গেল
কারও বাসা থেকে মাস্ক আনতে মনে নেই, কারও তা পরলে দম বন্ধ লাগে; আবার কেউ কেউ মাস্ক নিয়ে বের হলেও ‘পড়ে গেছে’ পথে- এমনই নানা অজুহাতে করোনাভাইরাস প্রতিরোধের এই উপকরণ পরছেন না বহু মানুষ। মাস্ক মুখে না জড়িয়ে যারা ভ্রাম্যমাণ আদালতের মুখোমুখি হয়েছেন, তাদের অনেককে গুণতে হয়েছে নগদ জরিমানা, সঙ্গে পেয়েছেন বিনামূল্যের মাস্কও।
মাস্ক পরা নিশ্চিতে ঢাকায় দুই-তিন দিনের মধ্যে অভিযান
কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হলেও অনেকেই তা মানছেন না। এ কারণে ঢাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে। গত বছরের ১৬ নভেম্বর মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের জানাতে গিয়ে এ কথা বলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.