এ বছর বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পূর্ণ হলো। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষে এই বইমেলা ভিন্ন তাত্পর্যমণ্ডিত। বইমেলার সূচনাকাল আমি দেখেছি, সেই ক্ষুদ্র মেলাটি এখন এক উত্সবে পরিণত হয়েছে। বইমেলারও বয়স প্রায় অর্ধ শতাব্দী, আমার বিশ্বাস সে শতাব্দী হবে, সহস্র বর্ষের উৎসব হবে।
লেখক, পাঠক, প্রকাশক, শিল্পী সমাজের সব স্তরের মানুষের মিলিত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে মেলা হয়ে উঠবে বাঙালির জ্ঞান সাধনার প্রতীক। আমি, সেই ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আছি। কিন্তু মনে রাখতে হবে যে, শুধু উত্সবই নয়, জ্ঞানচর্চা পাঠ অভিনিবেশের মধ্য দিয়ে জীবনকে পূর্ণ করে তোলাই হবে এই মেলার সার্থকতা। বই মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ বন্ধু, তার নিঃসঙ্গতায় সুখে-দুঃখে বই তার নিরন্তর সঙ্গী, গ্রন্থের মধ্যেই সে জীবনের গভীর সত্য ও অজানা প্রশ্নের উত্তর পেতে পারে। বইয়ের এই মূল্য উপলব্ধি করতে পারলেই হবে এই আয়োজন ও মেলার সার্থকতা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.