নোট-গাইড বই প্রকাশনা নিষিদ্ধ করে সম্প্রতি ‘শিক্ষা আইন-২০২০-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে শর্তসাপেক্ষে ‘সহায়ক বই’ প্রকাশ ও বাজারজাতকরণের সুযোগও রাখা হয়েছে আইনে। আবার শিক্ষকদের প্রাইভেট-টিউশনির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে শর্তসাপেক্ষে অর্থাৎ নিবন্ধনের মাধ্যমে ‘ফ্রিল্যান্স কোচিং’ পরিচালনার সুযোগ রাখা হয়েছে খসড়ায়। আগামী এপ্রিলের মধ্যে শিক্ষা আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষানীতিতে নোট-গাইড বা এর বিকল্প ‘সহায়ক বই’ এবং কোচিং সেন্টার-এ ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, আইনে নিবন্ধনের সুযোগ রেখেই এগুলোকে বৈধতা দেয়া হচ্ছে। এটা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। নিবন্ধনের মাধ্যমে কোচিং সেন্টার পরিচালনার সুযোগ দেয়া হলে শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণের আরও প্রসার ঘটবে। এর মাধ্যমে কোচিং সেন্টারগুলো শিক্ষা বাণিজ্যের জন্য বৈধতা পাবে। শিক্ষা কার্যত পণ্যে পরিণত হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.